অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এ প্রশ্ন সবার। আজকে আমি এই আর্টিকেলে আপোনাদের সামনে বিস্তারিত তুলে ধরবো আনলাইন এ কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
আপনিও যদি জানতে চান অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি ও বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি। তাহলে আমাদের সাথে থাকুন এবং এই আর্টিকেলটি সম্পুর্ন পড়ার অনুরোধ রইল। আশা করি অনেক উপকৃত হবেন।
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এই প্রশ্নটার উত্তর অনেক গুলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ ফিনান্সিং বা অনলাইনে ইনকাম করার একাধিক সেক্টর রয়েছে তার মধ্যে বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় কয়েকটি কাজ গুলো হলো: ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং, ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং এছাড়াও আরো অনেক কাজ রয়েছে যা অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়।
বর্তমান সময়ে অধিকাংশ বেকার যুবক ফ্রিল্যান্সিং করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পেরেছে এবং অনেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। তুলনামূলক যতদিন যাচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে ইনকাম করার পদ্ধতি শেখানো হচ্ছে এবং অনেকেই পরিশ্রম করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের বড় হাতিয়ার হল ধৈর্য একজন ফ্রিল্যান্সারের প্রচুর পরিমাণে ধৈর্য থাকতে হবে। ধৈর্য ছাড়া কখনোই ফ্রিল্যান্সিং কার্য সম্পন্ন করা যায় না যে যত বেশি ধৈর্যশীল সে তত বেশি ইনকাম করতে পারবে এই সেক্টর থেকে।
বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান কোনটি
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান কোনটি এ সমন্ধে জানা খুবি ঝরুরি। যত দিন যাচ্ছে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান বেড়েই চলেছে। অনেকেই অনেক ভাবে আপনাদেরকে লোভনীয় অ্যাড দেখাচ্ছে এবং তাদের ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার কথা বলছে।
কিন্তু বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক ফেক আইটি বা ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান তৈরি হচ্ছে যারা নিজেরাই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারে না অথচ তারা কোর্স বিক্রি করে টাকা ইনকাম করছে। এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিলে কখনোই ভালো কিছু করতে পারবেন না।
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গঠন করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন একটি ভালো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং দ্বিতীয়তে প্রয়োজন লাইফ টাইম সাপোর্ট। অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা প্রথমে আপনাদেরকে বলবে সব সময় সাপোর্ট থাকবে কিন্তু যখন প্রয়োজন তখন সাপোর্ট পাবেন না। বর্তমানে বহুল প্রচলিত ও সুনামধন্য প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
- অর্ডিনারি আইটি।
- ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট।
- অ্যাডভান্স আইটি সেন্টার।
- বি আই টি এম।
- সফট টিচ আইটি।
যদি আমার মতে কোন আইটি সেন্টারটি ভালো এটা জানতে চান বা প্রশ্ন করেন তাহলে আমি বলব অর্ডিনারি আইটি বাংলাদেশের সব থেকে ভাল এবং বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠান। আমি নিজেও অর্ডিনারি আইটি থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছি।
অর্ডিনারি আইটি লাইফ টাইম সাপোর্ট দিয়ে থাকেন অনলাইন এবং অফলাইন দুই ভাবেই। সাপোর্টের কোন ত্রুটি থাকে না এবং অর্ডিনারি আইটি দিচ্ছে সম্পূর্ণ মানিব্যাগ গ্যারান্টি আপনি চাইলে অর্ডিনারি আইটির ওয়েবসাইটে গিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন অর্ডিনারি আইটির ওয়েবসাইটের নাম "অর্ডিনারি আইটি ডট কম"।
নতুনদের জন্য কোন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স সেরা
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে মানুষ ঘরে বসে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারে। যদি আপনি নতুন ফ্রিল্যান্সার হতে চান বা কোন কোর্স করতে চান তাহলে আপনার জন্য কোন কোর্সটি সেরা সেটা বলার আগে আপনাকে বলে রাখি একজন সঠিক ফ্রিল্যান্সার হতে হলে অবশ্যই আপনার ধৈর্য থাকতে হবে প্রচুর।
কারণ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ধৈর্যের বিকল্প নেই ধৈর্য ধরে কাজ না করলে এখান থেকে একটা ভালো ক্যারিয়ার করা সম্ভব না। কারণ প্রত্যেক ফ্রিল্যান্সারকেই প্রথমের দিকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। কোন উপার্জন ছাড়াই সুতরাং যদি আপনি ধৈর্য ধরে কাজগুলো না করতে পারেন বা কিছুদিন পরে অলসতাই পরিপূর্ণ হয়ে যান তাহলে কখনোই ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার আপনার জন্য নয়।
এবার আসি একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে আপনার জন্য কোন কোর্সটি সেরা। বর্তমানে বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর এর নাম ডিজিটাল মার্কেটিং। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার ডিজিটাল মার্কেটিং এর আওতাভুক্ত ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বড় একটি সেক্টর ডিজিটাল মার্কেটিং মানে ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল বা বিজ্ঞাপন দেয়া।
আপনি যদি একজন নতুন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে চান তাহলে আপনার জন্য উত্তম কোর্স হবে ডিজিটাল মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং আপনি ভালোভাবে শিখতে পারলে সব সময় কোন না কোন ভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ঘরে বসে এবং বিভিন্ন জায়গায় ভালো চাকরি করতে পারবেন।
যতদিন যাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কমবে না অবশ্যই বাড়বে। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক কোর্স রয়েছে আপনার কাছে যে কোর্স সুবিধা জনক মনে হয় সেটা করতে পারেন আমি আমার মন্তব্যটি তুলে ধরলাম।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এই প্রশ্নের উত্তর অনেকগুলো কারণ বর্তমান যুগে ফিন্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে। এই এতগুলো সেক্টরের মধ্যে জনপ্রিয় কিছু সেক্টর রয়েছে যে সেক্টরের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বা বলা যেতে পারে যে কাজগুলো শিখলে কখনো এই কাজগুলোর ব্যবহার বন্ধ হয়ে যাবে না।
এর মধ্যে অন্যতম হলো ডাটা এন্ট্রি, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি। বর্তমান যুগে এই কাজগুলোর ওপর খুবই ভালোভাবে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারলে কখনোই আপনাকে কাজের জন্য কোথাও যেতে হবে না।
এই এতগুলো সেক্টরের মধ্যে বা কাজের মধ্যে যেকোনো একটি কাজ খুবই ভালোভাবে জানা থাকলে আপনি বাসায় বসে অনলাইনে প্রচুর পরিমাণ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। বা অফলাইনে যেমন যেকোনো কোম্পানি বা অফিসে চাকরি করতে পারবেন খুব ভালো বেতনে। কারণ বর্তমান যুগে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়েছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় সেখানে সফল ফ্রিল্যান্সার খুবই কম। আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং শিখে কোন প্রতিষ্ঠানে জব করতে পারবেন।
একজন ফ্রিল্যান্সারের মাসিক ইনকাম কত
একজন ফ্রিল্যান্সারের মাসিক ইনকাম কত এই প্রশ্নের উত্তরে সঠিকভাবে কোন কিছু বলা সম্ভব নয় কারণ আপনি কত টাকা ইনকাম করবেন সেটা নির্ভর করে আপনার ওপর এবং আপনার কাজের ওপর। সুতরাং আপনি যত ভালো কাজ করবেন যত বেশি পরিশ্রম করবেন আপনি তত বেশি আয় করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে তবে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার ফ্রিল্যান্সিং এর যে কোন একটি সেক্টর থেকে মাসে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার ইনকাম করতে পারবে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি কাজ করে। এই পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবে এটি বাংলা টাকায় ৮০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা এবং এর অধিক ও ইনকাম করতে পারবে।
এবং অনেক ফ্রিল্যান্সার এর চেয়েও অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে পারে এবং আমরা দেখেছি। তবে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে প্রতি মাসে সমান পরিমাণে টাকা থাকেম হয় না কোন মাসে কম এবং কোন মাসে বেশি হয়ে থাকে। নির্দিষ্ট পরিমাণে কোন টাকা আসে না যে মাসে ভালো কাজ করবে বেশি কাজ করবে সেই মাসে অন্য মাসের তুলনায় টাকার পরিমাণ বেশি আয় হবে।
বর্তমান যুগে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে সুতরাং প্রতিযোগিতাও অনেক বেশি। এতগুলা ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে আপনাকে ভালো পর্যায়ের ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। তাহলে আপনি আপনার ইনকাম বাড়াতে পারবেন কারণ প্রতিনিয়তই ফ্রিল্যান্সিং এর ইনকাম আপডাউন হয়ে থাকে।
ফ্রিল্যান্সিং এর কতগুলো সেক্টর আছে কি কি
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এ সমন্ধে সঠিক ধারনা থাকা খুবি জরুরি। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন নতুন নতুন সেক্টর বের হয়েছে। এই এত এত ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর এর মধ্যে অন্যতম ও জনপ্রিয় কিছু সেক্টর রয়েছে যেগুলোর ব্যবহার প্রতিনিয়তই হয়ে চলেছে এবং এই সেক্টর গুলোর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। অর্থাৎ যতদিন যাবে এই সেক্টরের কাজগুলো কমবে না অবশ্যই বাড়বে।
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ডিজিটাল মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি সেক্টর যেখানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা পণ্যের বিজ্ঞাপন বা প্রচার-প্রচারণা কার্য সম্পাদন করা হয়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে অনেকগুলো ধাপ রয়েছে একজন সঠিক ডিজিটাল মার্কেটার প্রতি মাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করে থাকে।
এরপর আরও রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইন সঠিকভাবে এবং দক্ষতার সাথে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারলেও কখনো কোন জায়গায় ঠেকতে হবে না। এরপর রয়েছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট রয়েছে এবং এই ওয়েবসাইট গুলো তৈরি করে বা আপডেট করে একজন ওয়েব ডেভেলপার।
ভিডিও এডিটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি আকর্ষণীয় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর। এই সেক্টর গুলো শুরু থেকে এখন পর্যন্ত অনেক অর্থ ব্যয় করে থাকে এবং সকল ফ্রিল্যান্সাররা প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারে। এসব সেক্টরে কাজ করে আপনিও যদি একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে চান তাহলে ওপরের এই সেক্টরগুলোর মধ্যে থেকে যেকোনো একটি সেক্টরে খুব ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান কততম
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।যদিও বিভিন্ন দিক থেকে বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় কিছুটা পিছিয়ে থাকে তবে বর্তমান যুগে ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান খুব একটা পিছিয়ে নয়। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ে সবচেয়ে শীর্ষে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং এরপর বিভিন্ন দেশ ধারাবাহিকভাবে নিজেদের অবস্থান টিকিয়ে রেখেছে।
তবে বাংলাদেশের তুলনায় আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও পাকিস্তান কিছুটা এগিয়ে আছে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের শীর্ষ ত্রিশ দেশের তালিকার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ২৯ তম। বর্তমান সময়ে যে হারে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা বেড়ে চলেছে এবং নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সার এই সেক্টরে যুক্ত হচ্ছে।
এবং অনেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে সেক্ষেত্রে বলা যেতে পারে যতদিন যাবে বাংলাদেশের অবস্থান তত ভালো পর্যায়ে যেতে থাকবে। আপাতত ২৯ তম হলেও সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে আশা করি অনেক কমে আসবে এবং বিশ্বের শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ থাকবে ইনশাআল্লাহ।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 2024
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি তা জেনে ফ্রিল্যান্সিং কার্য শুরু করতে হবে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 2024। সকল ফ্রিল্যান্সিং কার্য খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করার জন্য কম্পিউটার আবশ্যক। তবে ফ্রিল্যান্সিং শেখার ক্ষেত্রে কম্পিউটার না থাকলে সে ক্ষেত্রে হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায় খুব সহজেই।
আপনি বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন বর্তমানে বিভিন্ন নতুন ও পুরাতন ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে যদি আপনার কাছে টাকা না থাকে বা টাকার অভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারছেন না তাহলে আমি বলব আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে ইউটিউবে বিভিন্ন চ্যানেলে বিভিন্ন সেক্টরের কাজ অনেকগুলা ভিডিওর মাধ্যমে একটি সম্পূর্ণ কোর্স আকারে ভিডিও দেয়া থাকে।
আপনি এখান থেকেও শিখে নিতে পারেন তবে ফ্রিল্যান্সিংএ সাপোর্ট খুবই প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে আপনি ওই চ্যানেলের মালিকের সাথে যোগাযোগ করবেন এবং আপনার যে সাপোর্ট প্রয়োজন নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেলের নাম্বার ম্যানেজ করতে চান তাহলে বিভিন্ন মাধ্যমে চেষ্টা করতে হবে।
তাদের কমেন্ট সেকশন এ রীতিমত কমেন্ট করে নাম্বার চাইতে হবে বা যেখানে আপনার প্রবলেম সে নাম দিয়ে ইউটিউবে সার্চ করে সমস্যার সমাধান পেতে পারেন। এছাড়াও ব্লকসাইট থেকে বা গুগল থেকেও আপনারা ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন গুগলে ”গুগল গ্যারেজ” নামে একটি ওয়েবসাইট আছে যেখান থেকে আপনারা ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন এবং অর্ডিনারি আইটিতেও আপনারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।
অরডিনারি আইটির ওয়েবসাইটে ৫০টারও বেশি ক্লাস ফ্রিতে দেয়া আছে যা থেকে আপনারা ইনকাম পর্যন্ত যেতে পারবেন অনায়াসে এবং আপনাদের যদি ভিডিও দেখে কোন সাপোর্ট প্রয়োজন হয় সেটিও পাবেন বিনামূল্যে কোর্স এ ভর্তি না হয়েই। সুতরাং অনেকগুলো উপায় আছে যদি আপনি ইচ্ছা করেন আপনার যদি চেষ্টা থাকে এবং পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে অবশ্যই ফ্রিতেই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শুরু করব
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করতে হলে অবশ্যই আপনার কিছু জিনিস প্রয়োজন এর মধ্যে আপনার বাসায় ইন্টারনেট থাকতে হবে। একটি আধুনিক ভার্সন এর কম্পিউটার থাকতে হবে এবং একটি ভাল ফিন্যান্সিং প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করতে হবে।
এর জন্য আপনাকে নির্বাচন করতে হবে আপনার পছন্দের বা বিশ্বাস যোগ্য একটি ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান যে প্রতিষ্ঠান আপনাকে সঠিক গাইডলাইনে ফ্রিল্যান্সিং শেখাবেন। এবং আপনাকে একটা সঠিক ফ্রিল্যান্সার হিসাবে গড়ে তুলবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি সেক্টর যেখানে প্রতিনিয়ত ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। যতদিন যাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা তত বাড়বে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই একটা ভালো কম্পিউটার নিবেন এবং বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউট তৈরি হয়েছে এর মধ্যে জনপ্রিয় কিছু ফিনান্সিং ইনস্টিটিউট রয়েছে।
আমাদের আর্টিকেলের উপরের দিকে বলা আছে এ বিষয়ে বিস্তারিত। আপনার যে ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান ভালো লাগে আপনি সেখানে ভর্তি হতে পারেন তবে অবশ্যই তাদের রেকর্ড গুলা একটু চেক করে দেখবেন। আসলে তারা ডিজিটাল মার্কেটিং করে নিজেরা কেমন অর্থ উপার্জন করতে পারে এবং তাদের বিগত স্টুডেন্টদের কেমন উপার্জন হয় এ বিষয়টাও বিবেচনা করে ভর্তি হবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে এই এত এত কাজের মধ্যে কোন কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এটা জানা খুবই জরুরী। সকল ফ্রিল্যান্সারদের ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং এই তিনটি কাজের চাহিদা তুলনামূলক অনেক বেশি হয়ে থাকে এবং ভবিষ্যতেও এই কাজগুলোর চাহিদা কমবে না বরং বাড়বে আশা করা যায়।
কারণ ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম এগুলার ব্যবহার দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে এবং যতদিন মানুষ এই সেক্টরগুলো ব্যবহার করবে ততদিন একজন ডিজিটাল মার্কেটার এই সেক্টরগুলো থেকে খুব ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবে এবং বর্তমানেও এই সেক্টরগুলো বহুল ব্যবহৃত ও জনপ্রিয়। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর এই সেক্টরগুলোর কাজের চাহিদা সব সময় বেশি থাকে।
আমাদের মন্তব্য
আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।এই সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করলাম আশা করি আমার এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়েছেন আপনি যদি অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই একটি ভালো কম্পিউটার ইন্টারনেট সংযোগ ও একটি ভালো বা বিশ্বস্ত কোর্স এ ভর্তি হয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।
এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার যদি আমার এই আর্টিকেলটি ভালো লাগে তাহলে রীতিমতো আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
গ্রুপ বাংলা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url